কবিতার জন্ম
বুকের গভীরে এক বহু পুরনো কুয়ো
যাওয়া আসার রাস্তায় কেউ কেউ থামে
মুখ দেখে হাসে
কেউবা ছুঁড়ে মারে তাচ্ছিল্য ঢিল
খিল এঁটে বসে থাকা গোপনতা
চিৎকার গিলে গুমরে মরে শুধু
আজীবন প্রেমের কাছে নতজানু
আজীবন ভালোবাসার কাছে অনন্ত তৃষ্ণা
অন্ধকার অতল নরক ডাকে সর্বনাশের নেশায়
স্বর্গের সরু সিঁড়ি রয়ে গেল অধরা
কোলাহল মুখর দিনের শেষে
নিজের কান্নায় নিজেই ভিজি অবিরাম
অশ্রুর জলরঙে আঁকতে চাই প্রিয় মুখ
তারপর ঝাঁপ দেয় আত্মহত্যাপ্রবণ মুহূর্তেরা
সাদা পৃষ্ঠার বুকে
ধীরে ধীরে সখ্যতা পাতায় কালো কালো অক্ষরের সাথে |