আহ্বান
শুভদীপ দত্ত প্রামানিক
ঠিক সুর শেখাল মোহরাত্রির নৃত্য
আরূঢ় কন্ঠে জেগে ওঠে দিব্যদৃষ্টির মায়া
চোখ খোল বিপ্রকন্যা ও পুরুষ ।
আমি জেনেছি : " ক্ষমা ব্রহ্ম ক্ষমা তপঃ"......
শুনছি আহ্বান , প্রণয় আঘাতে বাঁধি মৎসজল
এই নাসিকা দেবতা-অসুরের ঘরে থাকে
ত্বকে কেবলই মৃদঙ্গ ।
আমি জেনেছি উত্তর দিক থেকে আসবেন মিথ্যুক হরিণা ।
গম রমণ
শুভদীপ দত্ত প্রামানিক
প্রেমিকার ফুটন্ত অক্ষরে গম রমণ
ঐসবকিছু বাতাসের কিনারা
আসুন গুরু , তুমিও এস চন্ডাল
একাদশী রাত
ধূর্ত রশ্মি বাঁচে সে-ই সুখে ।
সুখ বৈরাগী না , আর্যবিধিও না
প্রেমিকা ও আমি বাধ্য হয়েছি সুন্দর কান্ড পড়তে ।
এই নিন দেবী ছদ্মবেশী যজ্ঞ ।
পাশাখেলা এবং লিঙ্গ
শুভদীপ দত্ত প্রামানিক
ছুঁয়েছি তোমার তন্ন-তন্ন অন্ধকার
হাতের ওপর মরচে ধরা চার চাকার লিঙ্গ
খোঁপায় কঙ্কালের নিতম্ব কেন ?
আমার আঙুল ছুঁয়েছে বালিকার উপবাসী ঠোঁট
নিঃশোক ছুঁয়ে থাকা মৃত্যু রঙে যোগাবিষ্ট
উপবাসী ঠোঁট ধুতে গিয়ে দেখি পাশাখেলার পুরুষগণ
ভেঙে ফেলি রাতের ছায়া ।
তুমি এক বুক বাতাস ভরো
আগুন জ্বলে উঠবে পৌঢ় দেবতাদের পাপ কর্মে ?
জেলা : বীরভূম
থানা : নানুর